২৯শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ১০ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি| বিকাল ৩:৩৪| শরৎকাল|
Title :
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত প্রশাসনের হস্তক্ষেপে খোলা হলো রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের তালা মৌলভীবাজারে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে সংবর্ধনা প্রদান ও নগদ অর্থ পুরস্কার  খাগড়াছড়িতে পিসিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের সাথে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের মতবিনিময় ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী কিশোর নিহত ঠাকুরগাঁওয়ে আগুনে পুড়ে ছাই ২০ বসতঘর পূর্বধলায় পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ৭ জন ব্র্যাকের উদ্যোগে রামগড়ে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ  ও  স্বাস্থ্য সেবা প্রদান

ঠাকুরগাঁওয়ে ভূমিদস্যু ও দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২১,
  • 292 Time View

ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল উপজেলার বাচোর ইউনিয়নে ভূমিদুস্যু ও দুস্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। বৃহস্প্রতিবার (২৩ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় ওই ইউনিয়নের আলসিয়ার বাজারে কাটাবাড়ি লায়েক জঙ্গল শ্মশান কমিটির উদ্যোগে ভূমিদস্যু ও দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে শ্মশানঘাট রক্ষা পেতে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেন।

বক্তারা বলেন, আমরা প্রায় ৫০ বছর ধরে আমাদের দাদা- বাবা- মায়েদের এ শ্মশানে সৎকার করে আসছি। হঠাৎ শামসুল, নুরুল, আবুল মন্ডল সামাদ নামের কিছু ভূমিদস্যু জাল কাগজ তৈরি করে এই শ্মশানকে নিজেদের ক্রয়কৃৎ সম্প্তি বলে দাবী করছে। আমাদের কেউ মারা গেলে সেখানে তারা মৃতদেহ দাহ করতে দেয় না। প্রতিবাদ করতে গেলে উল্টো মারধর করে এবং নানা প্রকার ভয়ভীতি দেখায় আর বলে তোরা হিন্দুরা এখানে থাকবি কেন ভারত চলে যা। তাদের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের সহায়তা চান এলাকাবাসী।

কাটাবাড়ি লায়েক জঙ্গল শ্মশান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুরেশ চন্দ্র বলেন, এই শ্মশানে অনেক মানুষকে সৎকার করা হয়েছে। কালিমাতা মন্দিরে আমরা পূজা করি। প্রায় ২০ টির মতো গ্রাম এই শ্মশানেই মৃতদেহ দাহ করি। আমাদের আর কোন শ্মশান নাই। কেউ মারা গেলে আমরা কোথায় তাদের মৃতদেহ দাহ করব। তাই সরকারের কাছে অনুরোধ করছি আমাদের আগের শ্মশানটি যেন ফেরতের ব্যবস্থা করে দেয়।
অন্যদিকে শ্মশান দখলের ব্যাপারে সামসুল ও নুরুলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কথা না বলে এড়িয়ে যায়।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ রাণীশংকৈল উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার বসাক, শ্মশান কমিটির সভাপতি খগেন্দ্র নাথ রায়, সাধারণ সম্পাদক সুরেশ চন্দ্র রায়সহ হিন্দু সম্প্রদায়ের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জিতেন্দ্রনাথ প্রতিবেদকের সাথে কথা বলতে রাজী হননি।
এবিষয়ে রাণীশংকৈল উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির বলেন, শ্মশান নিয়ে সমস্যা এমন একটি ঘটনা আমি শুনেছি। তদন্ত না করে এই মুহূর্তে কিছু বলা যাচ্ছে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category