৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ১৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি| দুপুর ২:৫৯| গ্রীষ্মকাল|
Title :
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে আগত এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ টাঙ্গাইলের নাগরপুরে নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ’১৪৩২ উদযাপন নতুন বছরে আপনার জীবন হোক আনন্দে ও সফলতায় ভরপুর, শুভ বাংলা নববর্ষ- জননেতা মীর আবুল কালাম আজাদ রতন নতুন প্রাণ, নতুন গান, বৈশাখ এলো ফিরে,হৃদয়ের সব ক্লান্তি যাক মুছে, শুভ বাংলা নববর্ষ- জননেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম স্বপন নতুন বছর মানে নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন, নতুন শুরু, নতুন আনন্দে ভরে উঠুক আপনাদের প্রতিটি দিন-জননেতা মোঃ মাইনুল আলম খান কনক পহেলা বৈশাখ অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালির অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন উৎসব- জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক টাঙ্গাইলের নাগরপুরে শহীদ মীর মাহবুবুর রহমান বাবু স্মৃতি ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’২৫ অনুষ্ঠিত বিএনপি আয়োজিত ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদ র‍্যালীতে ঢাকা উত্তর জাসাসের নেতৃত্বে জননেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম স্বপন টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ঘোড়ার গাড়ি শ্রমিক ইউনিয়ন অফিস উদ্বোধন

( ১৯৭১সালে১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস)

( সোনারগাঁ প্রতিনিধি মোঃ দেলোয়ার হোসেন)
  • Update Time : মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১৪, ২০২১,
  • 115 Time View

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর গৌরবময় বিজয়ের মাধ্যমে স্বাধীন জাতি হিসেবে বাঙালির জয়যাত্রার শুরু। এই দিনে স্বপরিচয়ে আমরা বিশ্বের দরবারে মাথা তুলে দাঁড়াবার সুযােগ পাই। এই দিনটির জন্যই সারা বিশ্বে বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের মর্যাদা আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। ১৬ই ডিসেম্বর তাই আমাদের বিজয় দিবস

বাংলাদেশ আজ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণালী দিন পালন করছে। এদেশের উন্নয়ন করোনা সংক্রমণের মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি প্রতিটি বাঙালীর কাছে আনন্দের, গৌরবের। মুজিব শতবর্ষ থেকে আরম্ভ করে স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর প্রাপ্তি পালন বাঙালীকে গৌরবদীপ্ত করে, আনন্দিত করে। বর্তমানে দেশটি শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বগুণে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রমবর্ধমান সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে। বর্তমানে উন্নয়নের মূল ভিত্তিভূমি রচনা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালীর আদর্শ এবং উন্নয়নের দিশারী ও বাঙালী জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ মহামানব, ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধাচরণকারী নেতা। তাঁর আদর্শ ও অবিচল নেতৃত্বে এদেশের মানুষের জন্য ব্রিটিশ-পাকিস্তান উভয় সময়কালে দাঁড়িয়ে সকল ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে বাঙালী সত্তার বিজয় ও স্বাধিকার অর্জন সম্ভব হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশ পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। সে দেশকে সাড়ে তিন বছর শাসনামলে নানা ফ্রন্টে তিনি উন্নয়নের রূপরেখা তৈরি করে প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা দিয়ে সুন্দর ও কৌশলগত বির্নিমাণে প্রয়াসী ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে আজ স্বাধীনভাবে আমরা বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পালন করছি এটি অত্যন্ত গৌরবের। ভারত সরকার বঙ্গবন্ধুকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার ২০২০-এ ভূষিত করেছে, যা প্রশংসনীয়। দেশের সংবিধান প্রস্তাবনায় লেখা আছে, ‘জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে ঐতিহাসিক সংগ্রাম।’ মনে করি, মুজিবের তত্ত্বসমূহকে মুজিববাদ না বলে বরং মুজিবতত্ত্ব বলা উচিত। যত ঝড়-ঝাপটাই আসুক, সত্য উদ্ভাসিত হবে নতুনের বৈভবে। দুর্ভাগ্য এদেশের জন্য, সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও কেবল তাঁকেই হিং¯্র দানবেরা পাশবিকভাবে হত্যা করেনি, তাঁর পরিবার-পরিজনকেও হত্যা করেছে।

বাঙালীর জন্য যে অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ বঙ্গবন্ধু করেছিলেন তা বর্তমান প্রজন্মকে তার জীবনের প্রতি আকৃষ্ট করবে। প্রয়োজন হচ্ছে পঞ্চাশ বছর স্বাধীনতার পূর্তির সময়ে যারা অন্যায়কারী কিংবা বিভিন্ন সময় দেশে বা বিদেশে থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে মিথ্যে প্রচারণা করেছে তাদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনা। বিজয়ের এ মাহেন্দ্রক্ষণে বাঙালীকে তার আত্মগৌরব অনুধাবন করতে হলে আরও অধিকহারে মানুষকে সম্পৃক্ত করার প্রয়োজন ছিল। দুর্ভাগ্য যে, করোনার কারণে জনসমাবেশ সীমিত করা হয়েছে। মুজিববর্ষে গৃহহীনদের গৃহের উদ্যোগ নিয়ে শেখ হাসিনা প্রশংসিত হয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category