কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়া উপজেলা দিয়া পাড়া গ্রামের দুলাল মিয়া ও তার স্ত্রী মিনারা খাতুন এর বাড়িতে পৌঁছামাত্রই হাউমাউ করে কেঁদে ফেললেন বৃদ্ধা ও তার স্ত্রী বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি থাকার পরও তার মাথা গোঁজার ঠাঁই হলো না নিজের জমিতে থাকার জন্য এখন তিনি ময়মনসিংহ জেলা পাগলা উপজেলার টাংগাবর গ্রামের সরকারি বরাদ্দকৃত বাড়িতে তার স্ত্রীকে নিয়ে দিন রাতে পার করছেন ওই সরকারি বরাদ্দকৃত বাড়িতে ।
তবুও ঠাঁই হলো না তার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তিতে তার একটা মাত্রই কারণ হচ্ছে তার আপন চাচাতো ভাই মৃত: ইদ্রিস আলী এর পুত্র রফিক মিয়া, দুলাল মিয়া, সজীব ,পিতা দুলাল মিয়ার অত্যাচারের কারনেভুক্তভোগী দুলাল ও তার সন্তান বিভিন্ন জেলায় কেউ রিক্সা, কেউ সিএনজি ও বিভিন্ন ফুটপাতে দোকান নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছেন, দু’মুঠো ভাতের আশায় ডাল, ভাত খেয়ে তার সন্তানদেরকে নিয়ে কোনোরকম দিন কাটাচ্ছেন ।
তাদের একটাই আশা ছিল তার পৈতৃক সম্পত্তিতে বাড়ি বানিয়ে থাকার জন্য কিন্তু সেটাও হলো না ।
তার চাচাত ভাইয়ের অত্যাচারের কারনে কি নির্মম ইতিহাস মানুষের জীবন ,সামাজিকভাবে তাদের বিচার সালিশ হয়েছে দীর্ঘ পাঁচ বছর যাবত কোন সুরাহা দিতে পারছে না এই পরিবার পরিবারের সদস্যদেরকে ।
তাই জীবন জীবিকা নির্বাহের জন্য ছেলেরা এক জেলায় বাবা দুলাল আরেক জেলায় সরকারি বরাদ্দকৃত বৃদ্ধাশ্রমের তার শেষ ঠিকানা এনিয়ে কিশোরগঞ্জ কোর্টে পাল্টাপাল্টি মামলা হয়েছে শেষ রক্ষা হলো না এই নিরহ পরিবারের সদস্যদের।
শেষ পর্যন্ত তাদের পরিবারের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন করে গরীব,অসহায় বৃদ্ধা পরিবারের প্রতি সহানুভূতি না দেখিয়ে মামলাটিও করে দিলেন ।
এ থেকে মুক্তি পাবে না ,এই নিরহ পরিবার ।
তাই বিভিন্ন মামলা ,হামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ও তার পৈত্রিক সম্পত্তি বাবার বিটি বাড়ি ফিরে পাওয়ার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেন, একটু আকুতি-মিনতি করেছেন নিজের পৈএিক সম্পতি ফিরে পাওয়ার জন্য, তাই এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সু-দৃ্ষ্ট কামনা করছেন বৃদ্ধা পরিবারের সদস্যরা।