বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালে, ১৫ ই আগষ্টে এবং পলাশবাড়ীর এই কাশিয়া বাড়ি তে যাদের গণহারে হত্যা করা হয়েছে সে সকল সহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। শ্রদ্ধা জানাই যার কারনে আমরা সোনার বাংলা পেয়েছি সেই বাঙালী জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ এবং স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তী উপলক্ষে বিজয়ের মাসে শ্রদ্ধা জানাই মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে যিনি প্রায় ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার পর 🇧🇩 বাংলাদেশ কে একটি সুউচ্চ মর্যাদায় নিয়ে উন্নত বাংলাদেশে রুপান্তরিত করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে এবং যার কারনে সোনার বাংলাকে ডিজিটাল সোনার বাংলায় রুপান্তরিত হয়েছে সেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রত্নগর্ভা সজীব ওয়াজেদ জয়কে।
দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধে সারা বাংলাদেশে যে রক্তক্ষয়ীর পর আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি এবং ১৬ ই ডিসেম্বরের মধ্যে দিয়ে আমাদের যে স্বাধীনতা এসেছিলো তা পূনরায় নতুন প্রজন্মকে উদ্ভুদ্ধ করতে হবে। সেই সাথে যুদ্ধাপরাধী কারা,কীভাবে সংগঠিত হয়েছিল, ভূমিকা কি ছিলো তা এই প্রজন্ম জানাতে হবে। বিগত সময়ে কোন সরকার তাদের বিচার করেননি বলেই এখন পর্যন্ত এই যুদ্ধাপরাধীরা এখনো পাকিস্তানের পৃষ্ঠপোষকতা করে। আগামীতে যেনো এই পাকিস্তানের পৃষ্ঠপোষকতাকারীরা আর যেনো কোনদিন ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্যে মুক্তিযোদ্ধা পক্ষের শক্তিরা উচিত জবাব দিতে হবে এবং প্রয়োজনে নতুন প্রজন্ম উদ্ভুদ্ধ করে গনজাগরণ গড়ে তুলতে হবে।
গত ৩ ডিসেম্বর শুক্রবার পলাশবাড়ীর ১ নং কিশোর গাড়ী ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে কাশিয়াবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যাবস্থাপনায়, নাট্যকার মোহাম্মদ আমিনের রচনা ও নির্দেশনায় গাইবান্ধা জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক জনাব আব্দুল মতিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ কৃষকলীগ সাধারণ সম্পাদক গাইবান্ধা -৩ আসনের মননীয় সংসদ সদস্য এডভোকেট উম্মে কুলসুম স্মৃতি এমপি এসব কথা বলেন।