কাজী মোস্তফা রুমি: সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণুবিজ্ঞানী প্রয়াত এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ছেলে। জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
তাই আজ ২৭ জুলাই রোজ শনিবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর ৫৪তম শুভ জন্মদিনে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন দক্ষিণ টাঙ্গাইলের আওয়ামী রাজনীতির অন্যতম প্রাণপুরুষ, নাগরপুর দেলদুয়ারের গণমানুষের জনপ্রিয় নেতা, দক্ষিণ টাঙ্গাইলের লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণের দাবি ধলেশ্বরীর সেতু বাস্তবায়ন আন্দোলন সংগ্রামের একমাত্র সফল মহানায়ক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টাঙ্গাইল জেলা শাখার সংগ্রামী সহ-সভাপতি জননেতা তারেক শামস খান হিমু।
জননেতা তারেক শামস খান হিমু গণমাধ্যমকে এক বিশেষ বার্তায় বলেন – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবার নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
বঙ্গবন্ধু এবং তার কন্যা শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন জাতির পিতা। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।
সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশ তথা বিশ্বের স্মার্ট প্রজন্মের অহংকার। তিনি ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন তিনি। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ।
আজ তার এই ৫৪তম শুভ জন্মদিনে নাগরপুর দেলদুয়ারবাসী এবং টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ হতে জানাই জন্মদিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। শুভ হোক আগামী দিনের পথ চলা এবং অব্যাহত থাকুক সফলতা।