১৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ১লা জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই জিলকদ, ১৪৪৪ হিজরি| সন্ধ্যা ৭:৩০| গ্রীষ্মকাল|
Title :
টাঙ্গাইলে প্রশংসায় ভাসছে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমুর ব্যতিক্রমী প্রচারণা টাংগাইলের নাগরপুরে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন বারবাজার ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করেন আবুল কালাম আজাদ পূর্বধলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার আসন্ন সংসদ নির্বাচনে প্রচারণা এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ঝুমা তালুকদার কোলা ইউনিয়ন পরিষদে যক্ষা ম্যালেরিয়া কোভিড-১৯ বিষয় নিয়ে আলোচনা সভা মদনে হাতি দিয়ে চলছে রাস্তায় চাঁদাবাজি কিশোরীর স্মরণে ১৯৭১ সন -মুক্তিকামী মানুষ লড়ছে -স্বাধীনতার জন্যে আর হানাদার দানব পিশাচ ঘুরছে খুন ধর্ষণ রক্ত ঝরাতে টাংগাইল জেলা আ’লীগের নেতার মৃত্যুতে নাগরপুর উপজেলা আ’লীগের শোক তারাকান্দায় জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

চাটখিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয় চলছে ৪ জন শিক্ষক দিয়ে।

মোঃ ইকবাল মোরশেদ ;: স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : শুক্রবার, নভেম্বর ১৯, ২০২১,
  • 43 Time View

নোয়াখালীর চাটখিলের নারী শিক্ষার অন্যতম বিদ্যাপীঠ চাটখিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অভাবে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। এখানে ১০ শিক্ষকের বিপরীতে সাড়ে ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছেন মাত্র চারজন শিক্ষক।

অভিভাবকরা জানান, চার শিক্ষকের পক্ষে পাঠদান সম্ভব হচ্ছে না। তাই খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে কোনো রকমে চলছে পাঠদান। এতে প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।

জানা যায়, ১৯৬৯ সালে চাটখিল উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৮৩ সালে উপজেলার একমাত্র সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে এটি জাতীয়করণ হয়। এরপর থেকে শিক্ষক সংকট লেগেই রয়েছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের ১০ পদের মধ্যে গণিতে দুজন, ব্যবসায় শিক্ষায় একজন ও বাংলায় একজন শিক্ষক রয়েছেন। বাকি ছয়টি পদ শূন্য রয়েছে।

শূন্য থাকা পদের মধ্যে, ইংরেজির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও রয়েছে। এ কারণে খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে নেওয়া হচ্ছে ক্লাস। তবে অতিথি শিক্ষকের ক্লাসে সন্তুষ্ট নয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে।

আবুল কালাম নামে এক অভিভাবক বলেন, সরকারি বিদ্যালয় হওয়ায় সন্তানকে ভর্তি করেছি। কিন্তু বিদ্যালয়ে শিক্ষক নেই বললেই চলে। অতিথি শিক্ষক দিয়ে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। অথচ তারা দক্ষ ও অভিজ্ঞ নন। বিশেষ করে ইংরেজির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের শিক্ষক না থাকায় মেয়েরা ইংরেজিতে দুর্বল হয়ে পড়ছে।

বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. এমরান হোসেন বলেন, শিক্ষক না থাকায় ক্লাস নিতে হিমশিম খাচ্ছি। শিক্ষক সংকটের কথা একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, করোনার কারণে সব ধরনের নিয়োগ বন্ধ ছিল। শিগগিরই সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে। তখন সব শূন্য পদ পূরণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category