৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ১৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি| দুপুর ২:২৪| গ্রীষ্মকাল|
Title :
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে আগত এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ টাঙ্গাইলের নাগরপুরে নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ’১৪৩২ উদযাপন নতুন বছরে আপনার জীবন হোক আনন্দে ও সফলতায় ভরপুর, শুভ বাংলা নববর্ষ- জননেতা মীর আবুল কালাম আজাদ রতন নতুন প্রাণ, নতুন গান, বৈশাখ এলো ফিরে,হৃদয়ের সব ক্লান্তি যাক মুছে, শুভ বাংলা নববর্ষ- জননেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম স্বপন নতুন বছর মানে নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন, নতুন শুরু, নতুন আনন্দে ভরে উঠুক আপনাদের প্রতিটি দিন-জননেতা মোঃ মাইনুল আলম খান কনক পহেলা বৈশাখ অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালির অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন উৎসব- জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক টাঙ্গাইলের নাগরপুরে শহীদ মীর মাহবুবুর রহমান বাবু স্মৃতি ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’২৫ অনুষ্ঠিত বিএনপি আয়োজিত ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদ র‍্যালীতে ঢাকা উত্তর জাসাসের নেতৃত্বে জননেতা মোঃ শরিফুল ইসলাম স্বপন টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ঘোড়ার গাড়ি শ্রমিক ইউনিয়ন অফিস উদ্বোধন

নন্দীগ্রামে নবান্ন উৎসবে মাছের মেলা

রাজু আহমেদ নিজস্ব প্রতিনিধি
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১৮, ২০২১,
  • 117 Time View

নন্দীগ্রামে নবান্ন উৎসবে হরেক মাছের মেলা সুন্দর করে সাজানো সিলভার কার্প, কাতলা, চিতল, রুই, বøাককার্প, বিগহেড, বাঘা আইড়, বোয়ালসহ হরেক রকমের মাছ। সারি সারি দোকান। সেখানে থরে থরে সাজানো চলছে হাঁকডাক, দরদাম। এক কেজি থেকে শুরু করে ২৫ কেজি ওজনের মাছ আছে। লোকজনও ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে কিনছেন এসব মাছ। আবার দেখতে এসেছেন অনেকেই।জানা গেছে, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের পঞ্জিকা অনুসারে বৃহস্পতিবার অগ্রহায়ণের আজকের এই দিনে নবান্ন উৎসব পালন করে। প্রতিবছর এ উৎসবকে ঘিরে বগুড়ার উপজেলার ওমরপুর, রণবাঘায় মাছের মেলা বসে। এছাড়ায় উপজেলার নাগরকান্দি, হাটকড়ই, ধুন্দার ও নন্দীগ্রামে মাছের মেলা বসেছে। মাছ মেলায় অনেক জেলে, মাছ খামারি, মাছ ব্যবসায়ী তাদের মাছ নিয়ে এনেছেন। উপজেলাজুড়ে প্রতিটি বাড়িতেই মেয়ে-জামাইসহ স্বজনদের আগে থেকেই দাওয়াত দেওয়া হয়। ১৮০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে বির্গেড ও সিলভার কার্প মাছ বিক্রি হচ্ছে। রুই ও কাতলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে। চিতল ও বøাককার্প মাছ ও জনভেদে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও ১২ কেজি ওজনের গজাইড় মাছ ১৫০০ টাকা কেজি দরে দাম চাওয়া হচ্ছে। এদিকে মেলায় শীতকালীন হরেক রকমের সবজি উঠেছে। প্রতিবারের মতো এবারও ক্রেতা সমাগম চোখে পড়ার মতো এবং মাছের দামও অনেকটা স্বাভাবিক বলে জানান ক্রেতা ও বিক্রেতারা। কালিকাপুর প্রামের ধীরেন চন্দ্র বলেন, যুগ যুগ ধরে অগ্রহায়ণ মাসের এইদিন মাছের মেলা বসে। দিন যতোই যাচ্ছে এই মেলার ঐতিহ্য ততোই বাড়ছে। মাছ বিক্রেতা মিলন হোসেন বলেন, মেলায় ছোট-বড় মিলে প্রায় শতাধিক মাছের দোকান বসেছে। প্রত্যেকে বিক্রেতা অন্তত ১০ থেকে ২০ মণ করে মাছ বিক্রি করেছেন। গুন্দইল গ্রামের অপর মাছ বিক্রেতা মোস্তফা আলী বলেন, নবান্ন উৎসবকে ঘিরেই তারা মূলত বড় বড় মাছ মেলায় বিক্রি করতে আনেন। তারা ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতাকে চিন্তা করে মাছের দাম কম রাখেন। এলাকার মানুষদের সঙ্গে দামের ক্ষেত্রে তেমন একটা আপত্তি করেন না।উপজেলার কাথম গ্রাম থেকে অতিথি আপ্যায়নের জন্য মাছ কিনতে এসেছেন শফিকুল ইসলাম। তিনি জানান, দীর্ঘ দিন ধরে এখানে নবান্ন উৎসব উপলক্ষে মেলা বসে। দিনব্যাপী এই মেলায় নিত্যনতুন জিনিস পাওয়া যায়। তবে প্রধান আকর্ষণ মাছ। পুকুরের বড় বড় মাছ মেলায় বিক্রি করতে আনেন। এ মেলায় মাছের পাশাপাশি সকল মেলা পণ্য পাওয়া যায়

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category