দেখতে দেখতে চলে আসছে শীত কাল। আর কিছুই দিনের মাঝেই স্পর্শ করবে শীতের ঠান্ডা হিমেল হাওয়া। শীত মানেই প্রশান্তির ঘুমের জন্য সবচেয়ে উপযোগী ঋতু।দিনে প্রচন্ড গরম, আর ভোর রাতে বইতে শুরু করে হিমেল হাওয়া। সেভাবে শীতের সকাল টা শুরু না হলে ও জলবায়ুর পরিবর্তনে অনুভূত হচ্ছে শীতের আমেজ।
আর এই প্রচন্ডের শীতের মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে পলাশবাড়ীতে হিড়িক পরেছে লেপ-তোশক বানানো।
৮ নভেম্বর সোমবার সকালে পলাশবাড়ীতে বিভিন্ন জায়গাতে ঘুড়ে দেখা যায় – পলাশবাড়ী পৌর এলাকার জামালপুর গ্রামের উপজেলার শহীদ মিনার চত্বরে এর সামনে, সোনালী ব্যাংকের সামনে লেপ-তোশক বানাতে ব্যস্ত কারিগররা।
কারিগর রাজু মিয়া ও জহুরুল ইসলাম বলেন -প্রতিদিন তারা ১০টা থেকে ১৫টা লেপ-তোশক বানাতে পারে। আর একটি লেপ-তোশক বানানোর মজুরী হিসেবে পারিশ্রমিক পান ২০০ থেকে ৩০০ টাকা,তবে লেপ-তোশকের সাইজ অনুসারে প্রতিদিন ৬শ থেকে ১ হাজার টাকা পযর্ন্ত রোজগার হয়।সেই টাকা দিয়েই সংসার চালায় । শহিদুল ইসলাম বলেন একই সাথে আমরা কয়েকজন কাজ করে থাকি।