৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১৭ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি| রাত ৪:১৪| গ্রীষ্মকাল|
Title :
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিলে মেহেরপুরের মুজিবনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে সর্বপ্রথম চোখ মেলেছিল স্বাধীন বাংলাদেশ – তারেক শামস খান হিমু কুড়িগ্রামে অষ্টমীর স্নান করতে এসে মারা গেলেন পুরোহিত নাগেশ্বরী উপজেলায় মমেনা মন্ডল মেমোরিয়ালের আয়োজনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অষ্টমীর স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদীতে পুণ্যার্থীদের ঢল মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র দাখিল কুড়িগ্রাম জেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত রামগড় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র জমা কুড়িগ্রামে ৫০ বোতল ফেন্সিডিল সহ ২ জন মাদক কারবারি গ্রেফতার অবশেষে মুক্তি পেল জিম্মি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও ২৩ নাবিক পহেলা বৈশাখ অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালির অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন উৎসব- তারেক শামস খান হিমু

ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানার গোলক নগর গ্রামে খেলার মাঠ স্থাপনের জন্য আবেদন…

সৌরভ হোসেন। ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • Update Time : বুধবার, নভেম্বর ৩, ২০২১,
  • 78 Time View

খেলার মাঠের খুবই প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানার ২ নং মির্জাপুর ইউনিয়নের গোলক নগর এর গ্রামবাসী
ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানার ২ নং মির্জাপুর ইউনিয়নের গোলক নগর গ্রাম একটি সমৃদ্ধ জনবহুল ও খেলাপ্রিয় এলাকা।এখানে একটি বাজার ও একটা প্রাইমারি স্কুল আছে।কিন্তু দুঃখের বিষয় যে,এ গ্রামে কোনো এমনকি আশেপাশের (৭-৮) টি গ্রাম,যেমন:কানাপুকুরিয়া,রাজনগর,চড়িয়া,চর-চড়িয়া,আলমডাঙ্গা,চরগোলক নগর,পরমানান্দ পুর,সাধুখালী,যোগিপাড়া,চড়পাড়া এমনকি গোলক নগর সকল গ্রামের মাঝে অবস্থান করার পরও একটা খেলার মাঠ নাই।
ক্রিকেট বা ফুটবল যাই বলি প্যাক্টিস ব্যাতিত (১০-১৫) কি:মি: দূরে গিয়ে ম্যাচ খেলতে হয়।গ্রামে অনেক ভালো খেলোয়ার আছে কিন্তু মাঠ না থাকার কারনে তাদের সঠিকভাবে তৈরি করা যায় না।এমন কি তারা অবসর সময়ে খেলতে যাবে,কিন্তু কোনো মাঠ না থাকার কারনে তারা মোবাইলের অনলাইন গেমে আসক্ত হচ্ছে।অবশেষে দেখা যায় তারা নেশাগ্রস্থ হয়ে অনেক খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে।এমনকি এটা তাদের আশেপাশের গ্রামেও হচ্ছে।বোড অফিস গোলক নগর এর মাটিতে হওয়ার কারনে সকলের সাথে সংযোগ লাইন তাদের অনেক ভালো কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়,এই গ্রামে কোনো খেলার মাঠ নাই।

এই গ্রামে খেলাভক্ত এমন কিছু পাগল আছে, যারা সবসময় খেলা নিয়েই ব্যস্ত থাকে।ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন নষ্ট না হয় সেজন্য তারাই প্রতিবছর ২ টা সময় অনেক বড় ফুটবল-ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করে থাকে।তাও সেটা সম্ভব হয় যখন মাঠের সকল ধান যখন কৃষকের বাড়িতে উঠে যায়,ঠিক তখনি খেলাভক্ত পাগল শুরু করে দেয় ধানের মাঠেই টুর্নামেন্ট।এখানে আশেপাশের গ্রামের অনেক খেলোয়ার এই টুর্নামেন্টে অংশ গ্রহন করেন।গোলক নগর গ্রাম সহ পাশের সকল গ্রামের একই অবস্তা তারা সঠিকভাবে খেলা করতে পারে না।গ্রামবাসী আশাবাদি তাদের গ্রামে একটা খেলার মাঠ হলে ভবিষ্যতে তাদের গ্রাম থেকেই অনেক ভালো খেলোয়ার তৈরি করা সম্ভব হবে।এমনকি তারা একদিন জাতীয় দলে খেলে দেশের জন্য খ্যাতি অর্জন করবে।

এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন,অনতিবিলম্বে উক্ত গ্রামে একটা “খেলার মাঠ” স্থাপনে বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহন করে উক্ত গ্রাম ও চারপাশের গ্রামের খেলাধুলার জন্য সরকারি বাজেট থেকে গোলক নগর গ্রামে একটা “মিনি স্টেডিয়াম” নিশ্চিত করতে উক্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category