৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি| রাত ৩:১১| শরৎকাল|
Title :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের মতবিনিময় ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ৩৭৫৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ এক জন আটক গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানা পুলিশের হাতে ৯ জন আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর গ্রেফতার পূর্বধলায় শ্রেষ্ঠ ইউএনও শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স সদ্য যোগদানকৃত নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বাংলাদেশ অনলাইন সাংবাদিক ফোরাম, নাগরপুর উপজেলা শাখার শুভেচ্ছা নারী সাংবাদিক নিহত: প্রধান অভিযুক্ত গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার পূর্বধলায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ ও বিকাশের যৌথ উদ্দ্যোগে মোবাইল ও বিকাশ প্রতারণা বিষয়ে তদন্ত ও প্রতিরোধ পূর্বধলার শ্যামগঞ্জ ফকির বাড়ির পারিবারিক কবর থেকে ৪ টি লাশ চুরি গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ৬৫ বছরের দাদা পুতির সাথে প্রথম শ্রেনীতে ভর্তির ঘটনাটি পড়ালেখার জন্য নয়

সবার_জানা_দরকার

সম্পাদক ও প্রকাশক স্বদেশ কন্ঠ প্রতিদিন
  • Update Time : মঙ্গলবার, নভেম্বর ২, ২০২১,
  • 44 Time View

একটি ইউনিয়ন পরিষদ কি পাচ্ছে আর জনগণকে কি দিচ্ছে ? ভোট দিবেন কাকে ? ভেবেছেন কি একবার ?

বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যে সেবা
আমাদের পাবার কথা তা কি আমরা পাচ্ছি ? ইউনিয়ন পরিষদ স্থানীয় সরকারের মজবুত ও শক্তিশালী একটি প্রতিষ্ঠান। সরকারের পাশাপাশি বিশ্ব ব্যাংকও বড় অংকের অনুদান প্রদান করে থাকে ইউনিয়ন পরিষদে।

আয়তন লোকসংখ্যা ও লোকেশন বিবেচনায় বিশ্ব ব্যাংকের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নে বছরে ২৫ লাখ থেকে ১কোটি টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।

উল্লেখ্য যে, এই টাকাগুলো কোন ঝক্কি-ঝামেলা কিংবা উপরি দেয়া ছাড়াই সকল দলের চেয়ারম্যানদের ইউপিগুলোতে চলে আসে।

ইট-ঢালাই, রাস্তা,কালভার্ট,বাচ্চাদের স্কুল ব্যাগ, প্রাচীর, বেসরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের জন্য আধুনিক মানের ড্রেসিং/ বাথরুম বানানো /এমন আরও হরেক রকম কাজে ব্যয় করা যায় এই টাকাগুলো।

নরমাল হিসেব করলেও প্রতিজন চেয়ারম্যান শুধু বিশ্ব ব্যাংক থেকে ৫ বছরে পায় দেড় থেকে পাচ কোটি টাকা। যে টাকা দিয়ে অনায়াসে একটা ইউনিয়ন সুন্দর ভাবে সাজানো সম্ভব।

তারপর আরও আছে যেমনঃ-
কর্মসৃজন প্রকল্প থেকে ৩৫-৪০ লাখ টাকা।
এডিবি ১২-১৪ লাখ টাকা।
কাবিটা ১০-১২ লাখ টাকা,।
কাবিখা ১০-১২ লাখ টাকা ইত্যাদি।

বন্যার বাঁধ উন্নয়নে পিআইসি’র টাকা বাদেও আরো অসংখ্য বরাদ্দ আসে ইউনিয়ন পরিষদে। বিভিন্ন দুর্যোগ, মহামারীতে আসে বিশেষ বরাদ্দ নামে তাৎক্ষণিক খরচের টাকা। এটাও প্রকারভেদে আকারে হয় অনেক মোটা এবং তাজা। কিন্তু টাকাগুলো ব্যয় হয় কোথায় ?

একজন ইউপি চেয়ারম্যানের স্বদিচ্ছা আর মানুষের প্রতি ভালবাসা এলাকার প্রতি দায়বদ্ধতা থাকলে তিনি নিজ ইউনিয়নের ভেতর পাড়া-গাঁয়ে প্রায় সকল কাঁচা-কাঁদা রাস্তা সংস্কার ব্যবস্থাসহ জন দুর্ভোগ লাঘবে ছোট ছোট সকল সমস্যা সমাধান সরকারী ফান্ড থেকে করে দিতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

অথচ চেয়ারম্যানের / অথবা মেম্বার সাহেবদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে বলেন বরাদ্দ নেই, তাহলে সরকার প্রতি বছর ইউনিয়নে যে টাকাগুলো দেয় সেগুলো কোথায় যায় ? যদিও নামমাত্র কিছু কাজ দেখালেও বাকিটুকু আর খোজ পাওয়া যায় না।

কিন্তু বাস্তবতা কি ?

আমরা কি ইউপি থেকে সেই কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছি ? উত্তর আসবে না ।আমরা সরকারকে দোষারোপ করি
আসলে সরকার থেকে ইউনিয়ন পরিষদে কি পরিমাণ বরাদ্দ আসে তার খবর কি আমরা নিতে পারছি ?
আমরা কি আমাদের মনের মতো চেয়ারম্যান / মেম্বার মানে
জনসেবক বানাতে আদৌ কি সক্ষম হচ্ছি ?ভেবে দেখুন
যদি সৎ যোগ্য জনবান্ধব চেয়ারম্যান / মেম্বার বানাতে পারতাম তাহলে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ইউনিয়ন আজ মডেল ইউনিয়নে পরিণত হতো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category