১। তিনটা পেপারের যে কোন একটি না থাকলে অবশ্যই মামলা হবে–
ক.রেজিষ্ট্রেশন পেপার
খ. ট্যাক্স টোকেন
গ. ড্রাইভিং লাইসেন্স
২। ট্যাক্স টোকেন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ থাকতে হবে । না হয় মামলা হবে।
রেজিষ্টেশন পেপার এর মেয়াদ লাগে না(তবে একনলেজমেন্ট স্লিপএর মেয়াদলাগে)।
৩।সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কিনছেন কিন্তু নাম ট্রান্সফার বা পরিবর্তন করেননি। মামলা হবে।
৪। লার্নার পেপার আছে কিন্তু পরীক্ষা, ছবি তোলা এবং ফিংগার দেননি এখনো। মামলা হবে।
৫। বাইক ড্রাইভ করার সময় হেলমেট পরেননি অথবা আপনি পরেছেন কিন্তু আপনার পিছে যে আছে সে পরেনি মামলা হবে।
৬। ট্রাফিক/রোড সিগনাল না মানলে মামলা হবে।
৭ । উল্টা পথে আসলে মামলা হবে।
৮। ব্রেক লাইট না জ্বললে, ইন্ডিকেটর লাইট ভাংগা বা না থাকলে, রাতে হেড লাইট না জ্বালালে মামলা হবে।
৯। ড্রাইভ করার সময় মোবাইলে কথা বললে অথবা নেশা করে ড্রাইভ করলে মামলা হবে।
১০। অনুমতি ব্যতিত বাইক মোডিফাই করলে, রঙ পরিবর্তন করলে, VIP হর্ন ব্যবহার, ফগ লাইট ব্যবহার, হ্যালোজেন লাইটের জায়গায় LED হেডলাইট ব্যবহার করলে মামলা হবে।
১১। বাইকে ২জন এর অধিক যাত্রি থাকলে মামলা হবে।
১২। অবৈধ ভাবে পার্কিং করলে মামলা হবে।
১৩। সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টি/পুলিশ এর কাজে বাধা সৃষ্টি করলে মামলা হবে।
১৪। ফুটপথে মোটরসাইকেল চালালে মামলা হবে।
১৫। লুকিং গ্লাস/ সেফটি গ্লাস না থাকলে মামলা হয়।
১৬।লেফট লেন এর সঠিক ব্যাবহার না করলে মামলা হবে।
১৭।স্টপ লাইন সঠিক ভাবে না মানলে মামলা হবে।
১৮।তারিখ অনুযায়ী পূর্বের মামলা নিষ্পত্তি না করলে মামলা হবে।
উপরের বিষয়গুলি মেনে চললে ,,,সহজে মামলা এড়ানো সম্ভব।