২৭শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১২ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৯ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি| সন্ধ্যা ৭:১২| শরৎকাল|
Title :
টাঙ্গাইলে দেবী দূর্গার নবমী ও দশমী পূজা অনুষ্ঠিত নাগরপুরে পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে উপজেলা বিএনপি’র প্রভাবশালী নেতা মীর আবুল কালাম আজাদ রতন নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র উদ্যোগে বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন নাগরপুরে শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব’২৪ টাঙ্গাইলের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে দেবী দুর্গার মহাঅষ্টমী পূজা অনুষ্ঠিত শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছায় নাগরপুর উপজেলা বিএনপি শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা জানালো নাগরপুর উপজেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সরকারি সফরের দ্বিতীয় দিনে দেলদুয়ারে খামারীদের সাথে মত বিনিময় করলেন উপদেষ্টা মিজ্ ফরিদা আখতার পূর্বধলায় জৈব বালাইনাশক সেন্টারের উদ্বোধন যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মাধ‍্যমে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব’২৪

টাঙ্গাইলের তাঁতি ব্যবসায়ীরা লোকসান কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না।

কাজি মোস্তফা রুমি,টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি
  • Update Time : রবিবার, জুন ৫, ২০২২,
  • 37 Time View

টাঙ্গাইলের বাজিতপুরে জমজমাট শাড়ির হাট। কাকডাকা ভোর থেকেই বিভিন্ন জেলা-উপজেলার শাড়ি ব্যবসায়ী ও তাঁতিরা এখানে শাড়ি কিনতে ছুটে আসেন। তবে সুতা ও অন্যান্য কাঁচামালের দাম বাড়ায় তারা লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারছেন না। এদিকে হাট কর্তৃপক্ষের দাবি, হাটে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুযোগ-সুবিধা না থাকায় আগের মতো ক্রেতা-বিক্রেতা আসছেন না। ফলে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।

কাকডাকা ভোরেই ক্রেতা-বিক্রেতায় সরগরম হয়ে ওঠে টাঙ্গাইলের পৌর এলাকার বাজিতপুর কাপড়ের হাট। তবে কোনোভাবেই যেন লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারছেন না টাঙ্গাইলের তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা।

অতিমারি করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়ায় বিভিন্ন হাটবাজার বন্ধ করে দেয়া হয়। এতে তাঁতিরা তাদের উৎপাদিত শাড়ি ও কাপড় বিক্রি করতে পারেননি। ওই সময় প্রত্যেক তাঁতিকেই লাখ লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে।

করোনার ধাক্কা সামলে অনেকেই ধারদেনা করে নতুন ‍পুঁজি নিয়ে পুনরায় ব্যবসার কার্যক্রম শুরু করেন। তবে লাগামহীনভাবে সুতার দাম বাড়তে থাকায় লোকসান কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও তাদের পুঁজি হারাতে হয়েছে। প্রতি কার্টন সুতার দাম দ্বিগুণ বেড়েছে। কিন্তু প্রতিটি শাড়ির দাম মাত্র ১০০-২০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এসব তাঁতি দিন দিন শাড়ি ‍উৎপাদনে বিমুখ হচ্ছেন।

এর জন্য দ্রুত সরকারি প্রণোদনাসহ সুতার সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা।

অপরদিকে হাট ইজারাদার মাসুদ মিয়া জানান, শত বছরের পুরোনো হাটে কোনো প্রকার সুযোগ-সুবিধা নেই। তাই আগের মতো দূরের পাইকারি ব্যবসায়ীরা আসছেন না। এতে তাদের লোকসানে পড়তে হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category