যশোরের নিউমার্কেটের বাস স্টান্ডে অবস্থিত সপ্ন স্বাদ হোটেলের বিরুদ্ধে অশাস্থকর খাবার পরিবেষন ও পচা বাশি খাবার, দোয়ের ভিতর মাছি সহ খাবারের ভিতর ফড়িং ও পোকামাকড় পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল অনুমানিক রাত ৯-৩০ মিঃটার সময় এনামুল নামের এক ব্যাক্তি মেয়ের জন্য সপ্ন স্বাদ হোটেল থেকে মুরগির গ্রিল কিনেন, বাড়িতে যেয়ে যখন প্যাকেট খুলে মেয়েকে খাবার দেন তখনি মেলে ফড়িং, পোকামাকড় ও মাছি। সপ্ন স্বাদ হোটেলে সরেজমিনে দেখা মেলে আরো ভয়ংকর চিত্র অশাস্থকর ভাবে রান্না করা হচ্ছে। এবং তা পরিবষণ করা হচ্ছে খাওয়ানো হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। দেখা মেলে দোয়ের ভিতর মাছির এভাবে সকল খাবারে পাওয়া গেছে অশাস্থ পরিবেশ। যা শরিরের জন্য ক্ষতিকর। সরেজমিনে গিয়ে দৈনিক স্ববদে কন্ঠ প্রতিদিন পত্রিকার যশোর প্রতিনিধি যেয়ে এসকল দেখতে পান। এক পর্যায়ে হোটেলের ম্যানেজারকে এসব বিষয়ে প্রশ্নকরা হলে তিনি উল্টো বুঝান যে এ ফড়িং গেলে কি হয়, ফড়িং ফেলেতো খাওয়া যায়। পোকামাকড় গেলে কিছু হয়না এর জন্য খাবার ফিরিয়ে আনারতো কোন প্রয়োজন নেই। হোটেল ম্যানেজারের এমন বক্তব্যকে আঘাত এনেছে সাধারন মানুষের মধ্যে। হোটেলের খাবার রান্না করাখুব নোংরা পরিবেশে রান্না করা হয়। যশোর মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডাঃ আক্তারুজ্জামান দৈনিক স্বদেশ কন্ঠ প্রতিদিনকে জানান, এধরনের খাবার খেলে প্রথমত শিশুদের ডায়রিয়া হতেপারে, যে কোন ধরনের বড় রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে যেমন ডায়রিয়া খাবারের মাধ্যমে যে কোন ধরনের ভ্যাক্টেরিয়া হতে পারে। এবং খাবারের মাধ্যমে পিত্তথলিতে রোগ হতে পারে । দুর্দান্ত থেকে আসা প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে এভাবে পচা বাশব ও অশাস্থকর খাবার খাওয়াচ্ছেন হোটেল মালিকরা