নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়নের সাহতা নয়াপাড়া গ্রামে পিতার মৃত্যূর শোক সইতে না পেরে কাঁদতে কাঁদতে নয় ঘন্টার ব্যবধানে মেয়েও চলে গেলো পরপারে। বৃহস্পতিবার বিকেলে বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি ঘটে। মেয়েটির নাম মিতু সুলতানা (২০), পিতার নাম মো. চন্দন খান (৬)। মিতু নেত্রকোণা সরকারী মহিলা কলেজের সন্মান শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিলেন।মিতু সুলতানার চাচাতো ভাই আকিকুল ইসলাম খান সানি (২৪) জানান, আমার চাচা চন্দন খান দীর্ঘদিন দূরারোগ্য রোগে ভোগছিলেন। (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬ ঘটিকার দিকে তার মৃত্যূ হয়। এই মৃত্যূতে বাড়ির সবাই ছিল শোক-বিহাল।মিতু তার অন্য দুই বোনের সাথে বসতঘরের একটি খাটে বসে কাঁদছিলো। সে বোনদের মাঝে সবার ছোট। কিছুতেই তার কান্না থামানো যাচ্ছিলো না। বিকেল দুইটার দিকে হঠাৎই সে অজ্ঞান হয় এবং খাট থেকে পড়ে যায়। তাতক্ষণিক থাকে চিকিৎসার জন্য নেত্রকোণা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে বিকেল ৩ ঘটিকার সময় তার মৃত্যূ ঘটে।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান: মোঃ শফিউল ইসলাম শফিক; সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মোস্তফা রুমি, এলএল.বি(অনার্স), এলএল.এম, 01715672097; জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল (গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।)
কপিরাইট © ২০২২ swadeshkonthoprotidin এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।