মনোনেশ দাস
সাংবাদিকতার শুরুতে ময়মনসিংহ অঞ্চলে মূলধারার সংবাদপত্রের সংবাদ উৎসের শূন্যতা পূরণে সহায়ক হিসাবে ভূমিকা রাখেন মো: খায়রুল আলম রফিক।
২০১০ সালের আগে প্রিন্ট পত্রিকার ব্যাপক প্রভাব । সাংবাদিকতার শুরু থেকেই পরিশ্রমি একটু চঞ্চল স্বভাবের । এ অঞ্চলের প্রত্যন্ত এলাকায় সরেজমিন গিয়ে ছবি তুলে পত্রিকা জমা দেয়ার পরদিন প্রকাশ সংবাদ হতো সচিত্র প্রতিবেদন । দীর্ঘ সময় অর্থাৎ ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষার প্রহর শেষ করে হাতে আসে ছাপানো অক্ষরের পত্রিকা । ভুল হলে সংশোধনেও অপেক্ষা পরদিন । এএক বিড়ম্বনা ।
এরই মাঝে এসে গেল অনলাইন পত্রিকা আর ফেসবুক । এবার আর পায় কে ? সংবাদ সূত্রে যেখানে যাওয়া সেখান থেকেই সংবাদ পরিবেশন । মানুষের চোখের সাইনে তাৎক্ষনিক সেই সংবাদ প্রদর্শণ ।
ময়মনসিংহের প্রত্যন্ত অঞ্চলে খায়রুল আলম রফিককে সবাই চেনেন জানেন, দয়ালু মানুষ হিসাবে । মানুষের দু:খ, দুর্দশা, অসুস্থতা আরো কতো ঘটনায় সাংবাদিকতার পাশাপাশি মানবিক কাজেও উজ্জল দৃষ্টান্ত । সাংবাদিক সংগঠক হিসাবেও সারাদেশে মফস্বল সাংবাদিকদের নেতৃত্বে অবদানের কথা সহকর্মীরা স্বীকার করে প্রশংসা করেন । নাগরিক সাংবাদিক হিসাবে যেমনি নিরপেক্ষ আবার সত্যের পক্ষে অবিচল দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। তার সংবাদ স্থানীয় মানুষকে সচেতন করে তোলে আবার সরকারের সহযোগীতায় আসে ।
নাগরিক সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের সংবাদগুলো জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল বিডি২৪লাইভ,জাতীয় দৈনিক আমাদের কন্ঠ,ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পেইজে পাওয়ায় যায় । পাঠকরা তার লেখা প্রতিবেদন, ছবি ও ভিডিওতে মন্তব্য করেন । দিকনির্দেশনা দেন ।
পাঠকরা তার লেখা প্রতিবেদনে আরো তথ্য সমৃক্ত করে । তারই লেখা মূল ধারার সংবাদকর্মীরা অফিসে বসেই সংগ্রহ করেন । পত্রিকায় প্রকাশ করেন ।
নাগরিক সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিক ঘটনাস্থলে গিয়ে সঠিক সংবাদ ছবি অনলাইন, মিডিয়ায় প্রতিবেদন প্রকাশের প্রেক্ষিতে ময়মনসিংহ অঞ্চলের আইনশৃংখলার উন্নয়নে প্রশাসনের সহায়ক বলেন সংশ্লিষ্টরা। রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিচরণ তার ।
নাগরিক সাংবাদিকতার অনুকরণীয় অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছেন নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী কেন্দুয়া উপজেলায় ১৯৮২ সালে জন্মগ্রহন করা ময়মনসিংহের ত্রিশালে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী সাংবাদিক মো: খায়রুল আলম রফিক।