১৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ১লা জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই জিলকদ, ১৪৪৪ হিজরি| সন্ধ্যা ৬:১১| গ্রীষ্মকাল|
Title :
টাঙ্গাইলে প্রশংসায় ভাসছে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমুর ব্যতিক্রমী প্রচারণা টাংগাইলের নাগরপুরে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন বারবাজার ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করেন আবুল কালাম আজাদ পূর্বধলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার আসন্ন সংসদ নির্বাচনে প্রচারণা এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ঝুমা তালুকদার কোলা ইউনিয়ন পরিষদে যক্ষা ম্যালেরিয়া কোভিড-১৯ বিষয় নিয়ে আলোচনা সভা মদনে হাতি দিয়ে চলছে রাস্তায় চাঁদাবাজি কিশোরীর স্মরণে ১৯৭১ সন -মুক্তিকামী মানুষ লড়ছে -স্বাধীনতার জন্যে আর হানাদার দানব পিশাচ ঘুরছে খুন ধর্ষণ রক্ত ঝরাতে টাংগাইল জেলা আ’লীগের নেতার মৃত্যুতে নাগরপুর উপজেলা আ’লীগের শোক তারাকান্দায় জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

সকলে সাবধান হন, নিরাপদ স্থানে অবস্থান করুন

স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধা মোঃ হারুন মিয়া
  • Update Time : বুধবার, অক্টোবর ২০, ২০২১,
  • 81 Time View

ভারতের ভয়াবহ বন্যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের তিস্তা নদীতে। এতে নীলফামারী ও লালমনিরহাট ও রংপুর জেলার তিস্তা নদী বেষ্টিত এলাকা তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। আজ বুধবার(২০ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার (৫২.৬০) ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে (৫৩.১০) প্রবাহিত হয়। যা সকাল ৯টায় আরও ১০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৬০ সেন্টিমিটার (৫৩.২০) উপর দিয়ে প্রবহিত হচ্ছে।
তিস্তা অববাহিকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড রেড এ্যার্লাট(লাল সংকেত) জারী করে মানুষজনকে নিরাপদে সরে যাওয়ার জন্য ঘোষনা দিয়েছে। তিস্তার ভয়াবহ বন্যায় এলাকার হাজার হাজার পরিবার ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচুস্থানে আশ্রয় নিয়েছে।
তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রেখেও তিস্তার পানি সামাল দিতে পারছেনা সংশ্লিষ্টতা। এতে তিস্তা ব্যারাজ রক্ষায় উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত ফ্লাড ফিউজ হুমকীর মুখে পড়েছে। যে কোন সময় তা বিধ্বস্থ হতে পারে। এটি ভেঙ্গে গেলে তিস্তা ব্যারাজের সাথে লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারী, পাটগ্রাম, হাতিবান্ধার সাথে নীলফামারী জেলার সড়ক পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সর্তকীকরণ কেন্দ্রের পানি পরিমাপক নুরুল ইসলাম জানান, গতকাল মঙ্গলবার(১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তিস্তার পানি বিপদসীমার অনেক নিচে ৫১.৪০ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সেই পানি ১২ ঘন্টায় ১০৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে সকাল ৬টায় বিপদসীমার ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। যা সকাল ৯টায় আরও ১০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পায়।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশফাউদ্দৌলা প্রিন্স বলেন উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রেখেও পানি সামাল দেয়া যাচ্ছেনা। আমরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর রাখছি। পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে। যে কোন সময় তিস্তা ব্যারাজের ফ্লাড ফিউজ বিধ্বস্থ হতে পারে। আমরা তিস্তা অববাহিকায় লাল সংকেত দিয়ে মানুষজনকে নিরাপদে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category