গৌধুলির লগ্নে, জ্যোৎস্না ভরা রাতে-
সুখের উল্লাস জাগে।
ফাগুনের বিদায়ে স্বপ্নের বাসর সাজে;
তৃষিত হৃদয়ের অনুরাগে।
রাত্রি জুড়ে আকাশে লক্ষ তারা-
কাঁদতে শেখায় যাকে ;
এক মায়াবী কতটা প্রহর গুনবে?
বসন্ত ছুঁতে তোমাকে।
ফাগুন এসেছিলো আমার অজান্তে –
ছুঁতে পারেনি আমায়;
কোকিলের কুহুতানে, বিমোহিত করে
সুরেলা সুরের মূর্ছনায়।
সীমাহীন অনুভূতির আবেগী ছোঁয়া;
প্রেমের যৌগিক উষ্ণতা-
বসন্তের, সৌন্দর্যের আবরণে ঢেকে দাও
মোহনীয় সকল মগ্নতা।
অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকি জ্যোৎস্না রাতে-
রুপের নেশায় নির্বাক।
আলতো ছোঁয়ায়; লজ্জাবতী ম্রিয়মাণ,
সেতো মরিচিকা থমকে অবাক!
ঘুমন্ত ধরণী পাহারায় নিশি জাগি,
সারা যামিনী ভর;
পুড়িয়ে আলোকিত করেছি জীবন,
রাঙাবে কোনো নর।
পোড়া হৃদয়, ব্যাথাতুর তপ্ত দেহ –
মরুভূমির হা- হা- কার।
সারাবেলা, জ্বলে পুড়ে বেদনার জলছবি
তৃষিত হৃদয় একাকার।।
কবি পরিচিতিঃ
রাহেলা আক্তার (সহকারী শিক্ষক)
পানিরছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এম,এস এস( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
পিতাঃ মৃত মোঃমফিজুর রহমান
মাতাঃ লায়লা বেগম
সোনাগাজী, ফেনী।