১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি| বিকাল ৪:৩৮| হেমন্তকাল|
Title :
পূর্বধলায় ক্বওমী আলেমদের নিয়ে ইউএনও’র মতবিনিময় জাগরণ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসে র‍্যালি অনুষ্ঠিত ভূরুঙ্গামারীতে ব্র্যাকের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণনাটক প্রদর্শনী ৪৮ বছর পর অপারেশন থিয়েটার চালু পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ে বিভিন্ন আয়োজনে পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত গাইবান্ধার সাঘাটায় জেলা তথ্য অফিসের উঠোন বৈঠক। বরাবরের মত এবারও সোমেশ্বরী নদীর উপর নির্মাণ করা হলো নান্দনিক অস্থায়ী কাঠের সেতু। গাইবান্ধায় BSCF ফাউন্ডেশনের স্বাস্থ্য ক্যাম্প ও শীতবস্ত্র বিতরণ । নাগরপুর উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি মোঃ মতিয়ার রহমান মতি‌’র মৃত্যুতে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমু’র শোক সব ভেদাভেদ ভুলে নৌকার পক্ষে কাজ করার আহ্বান- এডভোকেট শামছুর রহমান (ভিপি লিটন)

যশোরের কেশবপুরে মেয়ে ইমা, মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েও অর্থাভাবে ভর্তি হতে পরছেননা

হাফিজুর শেখ কেশবপুর যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
  • Update Time : রবিবার, এপ্রিল ১০, ২০২২,
  • 46 Time View

যশোরের কেশবপুর পৌরসভার বায়সা গ্রামের দোকান শ্রমিক হত দরিদ্র রফিকুল ইসলাম মায়ার মেয়ে ইমামা ইসলাম ইমা এবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েও আর্থিক সংকটে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার। মেয়ের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণে বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন তার অসহায় বাবা-মা।ইমামা ইসলাম ইমা সাতবোন আর এক ভাই। ভাইবোনের মধ্যে ইমামা ইসলাম ইমা সকলের বড়। ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় খুব আগ্রহী ছিলো ইমা। পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ এবং এসএসসি ও এইচএসসিতেও বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পেয়েছেন জিপিএ-৫।খুলনা সরকারি মডেল কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে ইমা। এদিকে অর্থের অভাবে মেয়েকে মেডিকেলে ভর্তি করা নিয়ে অনিশ্চিয়তার মধ্যে পড়েছেন হত দরিদ্র রফিকুল ইসলাম মায়া। তিনি বলেন, আমি গরিব মানুষ। আমার সাতটি মেয়ে ও একটা ছেলে। খুব দুঃখ-কষ্টের মধ্যে দিয়ে আমার মেয়ে বড় হয়েছে। কখনো খাবার জুটেছে, কখনো জোটেনি। আমি কেশবপুর শহরের চায়না মেশিনারিজে শ্রমিকের কাজ করি। অর্থনৈতিক দুরাবস্থার মধ্যেও সন্তানের পড়ালেখার উৎসাহ দিয়েছি। আমি বহু কষ্ট করে তাকে পড়িয়েছি। আমার শুধুমাত্র মাথাগোঁজার ঠাঁই হিসেবে একটি টিনসেটের জারাজীর্ণ বাড়ি ছাড়া আর কিছুই নেই।তিনি বলেন, আলাহর রহমতে আমার মেয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। কিন্তু তাকে ভর্তি করার মতো টাকা-পয়সা আমাদের নেই। আমি চিন্তা করে কোনো কূলকিনারা পাচ্ছি না, কীভাবে মেয়েকে ভর্তি করাব? কীভাবে বই কিনে দিব? কীভাবে খরচ চালাব? সাহায্যের জন্য আমি মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিত্তবানদের কাছে আবেদন করছি। আপনারা সবাই আমার মেয়ের জন্য সাহায্য করুন। আল্লাহ যদি রহমত করে, তাহলে আমার মেয়ে দেশের মানুষের সেবা করবে। আপনারা যদি সাহায্য করেন তাহলে মেয়েটাকে ডাক্তারি পড়াতে পারব। তা না হলে আমার কোনো ক্ষমতা নেই তাকে পড়ানোর। হত দরিদ্র রফিকুল ইসলাম মায়া তার মেয়ে ইমামা ইসলাম ইমাকে মেডিকেলে পড়ানোর জন্য সাহায্য করার জন্য অনুরোধ করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category